ঢাকা ১০:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ভোলার সাবেক এমপি মুকুলের বিরুদ্ধে মামলা করলেন স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা Logo ময়মনসিংহের সিএনজি অটোরিকশা চোরচক্রের ৬ জন সক্রিয় সদস্য গ্রেফতার… Logo গাজীপুরে বিসিএস আনসার কর্মকর্তা ও রিক্রুট সিপাহিদের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত Logo ময়মনসিংহের ভালুকায় দলিল লেখক সমিতির সভাপতি-রাব্বানী ,সম্পাদক-আমির হোসেন। Logo ঢাকায় শিক্ষা ভবনে শিক্ষক লাঞ্ছনার প্রতিবাদে লক্ষীপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন Logo ময়মনসিংহ টু ত্রিশাল অবৈধ সিএনজি অটোরিক্সার দাপট… Logo শ্রেণি পাঠদানে প্রাথমিক শিক্ষায় পাঠ পরিকল্পনার অপরিহার্যতা Logo বাগমারায় শাহ সিমেন্টের পক্ষ থেকে নির্মাণ সাথী প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত Logo প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক-অভিভাবক সম্পর্কের গুরুত্ব Logo শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে সমাবেশ প্রতিবাদ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

শেরপুরে একটিতে স্বতন্ত্র অন্য দুটিতে নৌকা

ববি রানী রায়
  • আপডেট সময় : ০৮:৫৩:০৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৪ ১১৭ বার পড়া হয়েছে

ববি রানী রায়
স্টাফ রিপোর্টার:

তিনটি আসন নিয়ে শেরপুর জেলা গঠিত।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বেসরকারি ফলাফলে শেরপুর দুটি আসনে নতুন মুখ ও একটিতে পুরোনো মুখ ওঠে এসেছে।

রবিবার (৭ জানুয়ারি) রাতে প্রিসাইডিং অফিসারদের দেওয়া হিসাবে এ ফল পাওয়া যায়।

শেরপুর-১ (সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্রর ট্রাক মার্কার প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ছানুয়ার হোসেন ছানু। শেরপুর-২ (নকলা-নালিতাবাড়ী) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী। শেরপুর-৩ (শ্রীবরদী-ঝিনাইগাতী) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী এডিএম শহিদুল ইসলাম।

১ আসনে আলহাজ্ব মোঃ ছানুয়ার হোসেন ছানু পেয়েছেন মোট ১লাখ ৩৬ হাজার ৯৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার আতিকুর রহমান আতিক পেয়েছেন ৯৩ হাজার ৩৭ ভোট। এ আসনে মোট ভোটকেন্দ্র ছিল ১৪৪টি। ফলাফল প্রাপ্ত ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ১৪৩। তবে মুকুসদপুর উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রের ফলাফল স্থগিত করা হয়েছে।

২ আসনে অনুযায়ী মতিয়া চৌধুরী পেয়েছেন মোট ২ লাখ ২০ হাজার ১৪২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ মোহাম্মদ সাঈদ (ঈগল) পেয়েছেন ৫ হাজার ৩৪২ ভোট। এ আসনে মোট ভোটকেন্দ্র ছিল ১৫৪টি। সবকটি আসনের ফলাফল দেওয়া হয়েছে।

৩ আসনে অনুযায়ী এডিএম শহিদুল ইসলাম পেয়েছেন মোট ১লাখ ২ হাজার ৪শ৪৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী এসএম আব্দুল্লাহ ওয়ারেজ নাঈম ট্রাক প্রতিকে পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৭২৮ ভোট। এ আসনে মোট ভোটকেন্দ্র ছিল ১২৬টি। সবকটি আসনের ফলাফল দেওয়া হয়েছে।

ভোটকে সুষ্ঠু করতে জেলায় ৪৮জন র‌্যাব, ১৬০জন সেনাবাহিনী, ১শ বিজিবি, ১১শ ৭৯জন পুলিশ ও ৫হাজার ১৫৭জন আনসার নিয়োজিত ছিলেন। এ ছাড়াও ২০ জন বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালতে দায়িত্ব পালন করেছেন।

ট্যাগস :
Translate »

শেরপুরে একটিতে স্বতন্ত্র অন্য দুটিতে নৌকা

আপডেট সময় : ০৮:৫৩:০৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৮ জানুয়ারী ২০২৪

ববি রানী রায়
স্টাফ রিপোর্টার:

তিনটি আসন নিয়ে শেরপুর জেলা গঠিত।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বেসরকারি ফলাফলে শেরপুর দুটি আসনে নতুন মুখ ও একটিতে পুরোনো মুখ ওঠে এসেছে।

রবিবার (৭ জানুয়ারি) রাতে প্রিসাইডিং অফিসারদের দেওয়া হিসাবে এ ফল পাওয়া যায়।

শেরপুর-১ (সদর) আসনে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্রর ট্রাক মার্কার প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ ছানুয়ার হোসেন ছানু। শেরপুর-২ (নকলা-নালিতাবাড়ী) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী। শেরপুর-৩ (শ্রীবরদী-ঝিনাইগাতী) আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী এডিএম শহিদুল ইসলাম।

১ আসনে আলহাজ্ব মোঃ ছানুয়ার হোসেন ছানু পেয়েছেন মোট ১লাখ ৩৬ হাজার ৯৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার আতিকুর রহমান আতিক পেয়েছেন ৯৩ হাজার ৩৭ ভোট। এ আসনে মোট ভোটকেন্দ্র ছিল ১৪৪টি। ফলাফল প্রাপ্ত ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ১৪৩। তবে মুকুসদপুর উচ্চ বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রের ফলাফল স্থগিত করা হয়েছে।

২ আসনে অনুযায়ী মতিয়া চৌধুরী পেয়েছেন মোট ২ লাখ ২০ হাজার ১৪২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ মোহাম্মদ সাঈদ (ঈগল) পেয়েছেন ৫ হাজার ৩৪২ ভোট। এ আসনে মোট ভোটকেন্দ্র ছিল ১৫৪টি। সবকটি আসনের ফলাফল দেওয়া হয়েছে।

৩ আসনে অনুযায়ী এডিএম শহিদুল ইসলাম পেয়েছেন মোট ১লাখ ২ হাজার ৪শ৪৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী এসএম আব্দুল্লাহ ওয়ারেজ নাঈম ট্রাক প্রতিকে পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৭২৮ ভোট। এ আসনে মোট ভোটকেন্দ্র ছিল ১২৬টি। সবকটি আসনের ফলাফল দেওয়া হয়েছে।

ভোটকে সুষ্ঠু করতে জেলায় ৪৮জন র‌্যাব, ১৬০জন সেনাবাহিনী, ১শ বিজিবি, ১১শ ৭৯জন পুলিশ ও ৫হাজার ১৫৭জন আনসার নিয়োজিত ছিলেন। এ ছাড়াও ২০ জন বিচারক ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালতে দায়িত্ব পালন করেছেন।