ঢাকা ১০:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ভোলার সাবেক এমপি মুকুলের বিরুদ্ধে মামলা করলেন স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা Logo ময়মনসিংহের সিএনজি অটোরিকশা চোরচক্রের ৬ জন সক্রিয় সদস্য গ্রেফতার… Logo গাজীপুরে বিসিএস আনসার কর্মকর্তা ও রিক্রুট সিপাহিদের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত Logo ময়মনসিংহের ভালুকায় দলিল লেখক সমিতির সভাপতি-রাব্বানী ,সম্পাদক-আমির হোসেন। Logo ঢাকায় শিক্ষা ভবনে শিক্ষক লাঞ্ছনার প্রতিবাদে লক্ষীপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন Logo ময়মনসিংহ টু ত্রিশাল অবৈধ সিএনজি অটোরিক্সার দাপট… Logo শ্রেণি পাঠদানে প্রাথমিক শিক্ষায় পাঠ পরিকল্পনার অপরিহার্যতা Logo বাগমারায় শাহ সিমেন্টের পক্ষ থেকে নির্মাণ সাথী প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত Logo প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক-অভিভাবক সম্পর্কের গুরুত্ব Logo শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে সমাবেশ প্রতিবাদ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

রাজশাহীতে বস্ত্র ও কুটির শিল্প মেলার নামে চলছে টাকার তেলেসমাতি

রাজশাহী ব্যুরো
  • আপডেট সময় : ১২:১৭:০৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৩ ৬৭ বার পড়া হয়েছে

রাজশাহী ব্যুরো : রাজশাহী সিটি করপোরেশনের গ্রীণ প্লাজায় চলছে বস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা-২৩। গত ১৮ নভেম্বর এ মেলা উদ্বোধন করা হয়েছে। চলবে আগামী ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত। চলমান এ বস্ত ও কুটিরশিল্প মেলা নিয়ে বিস্তর অভিযোগ তুলেছেন রাজশাহীর উদ্যোক্তরা।

অভিযোগ উঠেছে,রাজশাহীর বেশিরভাগ উদ্যোক্তাদের বাদ দিয়ে বাইরের উদ্যোক্তাদের নিয়ে এবার মেলা করা হচ্ছে। মেলার নামে উইমেন এন্টার প্রিনিয়ার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ওয়েব) এর সভাপতি অবৈধভাবে ব্যবসা করছেন। বস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলার নামে এবারও সভাপতি টাকার খেলা করছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। স্টল বরাদ্দের নামে লাখ লাখ হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগও ওয়েবের সভাপতির বিরুদ্ধে রয়েছে।

ইউমেন এন্টার প্রিনিয়ার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ওয়েব) এর উদ্যোগে এবারের মেলা করা হচ্ছে। স্পন্সার হিসাবে এবার মেলায় যোগ হয়েছে ৮টি প্রতিষ্ঠান। বস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলায় ৫২টি বিভিন্ন ধরনের স্টল বসানো হয়েছে। এসব স্টল মূলত বাইরের উদ্যোক্তাদের নিয়েই সাজানো হয়েছে। ইচ্ছে থাকার পরও মেলায় রাজশাহীর অনেক উদ্যোক্তাই স্টল দিতে পারেন নি। এতে রাজশাহীর উদ্যোক্তাদের মধ্যে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে।

জানা গেছে, ওয়েব ভুক্ত উদ্যোক্তা সংখ্যা প্রায় দেড়শ’র মত। তার মধ্যে রাজশাহীতেই রয়েছে প্রায় শতাধিক উদ্যোক্তা। কিন্তু এবার মেলায় রাজশাহী থেকে মাত্র ১৭জন উদ্যোক্তা স্টল দিতে পেরেছেন। আর বাকি মেলায় বাকি যে স্টল রয়েছে তাদের বেশির ভাগই বাইরের উদ্যোক্তা। বাইরে থেকে এসে মেলার স্টল বরাদ্দ পেলেও রাজশাহীর উদ্যোক্তারা মেলায় স্টল দেয়ার সুযোগ পাননি।

এবার বস্ত ও কুটিরশিল্প মেলায় স্টল ভাড়া বলাই যায় আকাশ ছোঁয়া। ছোট ছোট উদ্যোক্তরা ইচ্ছে করলেও এ মেলায় স্টল নিতে পারবেন না। কারণ এবার মেলায় ছোট একটি স্টল দিতে গেলে একজন উদ্যোক্তারাকে সর্বনিম্ন গুনতে হয়েছে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা। সর্বোচ্চ স্টলের ভাড়া চেয়েছে তিন লাখ টাকাপর্যন্ত। ছোট স্টল গুলোর ভাড়া ধরা হয়েছে ১৫ থেকে ২৫ হাজার টাকা। আর বড় গুলো প্রকারভেদে তিন লাখ পর্যন্ত।

রাজশাহীর উদ্যোক্তারাদের অভিযোগ, এবার মেলা হচ্ছেনা। হচ্ছে মেলার নামে টাকার খেলা। মেলার উদ্যোগকারী নিজের ইচ্ছে মত টাকা নিয়ে স্টল বরাদ্দ দিয়েছেন। কারো কারো কাছ থেকে অগ্রিম অতিরিক্ত টাকাও নেয়া হয়েছে। কিন্তু রাজশাহীর উদ্যোক্তারা টাকা দিয়েও স্টল পাননি। ওয়েবের সভাপতি মেলার স্টল বরাদ্দের নামে এবার রমরমা ব্যবসা করছেন। মাঝখান থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে মেলায় স্টল দেয়া উদ্যোক্তারা।

মেলা ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিদিন মেলায় লোক সমাগম হচ্ছে অনেক। লোকজন পণ্য দেখছে দাম বেশি হওয়ার কারণে নাকি চলে যাচ্ছেন। দেখা শোনার মধ্যেই থাকছে ক্রেতারা। কিন্তু তারাপণ্য কিনছেনা। মেলায় স্টল দেয়া উদ্যোক্তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, অতিরিক্ত ভাড়া নেয়ার কারণে তাদের উচ্চ মূল্যে পণ্য বিক্রি করতে হচ্ছে। কারণ এক মাসের মেলা। স্টল ভাড়া অতিরিক্ত। তার উপর পণ্যের দাম এবার বেশি। স্টল ভাড়া বেশি হওয়ার কারণে তাদেরও অতিরিক্ত মূল্যে পণ্য বিক্রি করতে হচ্ছে। এতে একবার যে মেলায় পণ্য কিনতে আসতে সে আর দ্বিতীয় বার আসছেন না। এছাড়াও বেশকিছু উদ্যোক্তাদের বক্তব্য শুধুমাত্র স্টল ভাড়ার তাদের এই মেলায় লোকসান গুনতে হবে।

মেলায় পণ্য কিনতে আসা শামিমা ইয়াসমিন এবার মেলায় পণ্যের গুনগতমান নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন, মেলায় মূলত সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য পাওয়ার জন্য আমরা আসি। কিন্তু এবার মেলায় সব পণ্যের দাম আকাশ ছোঁয়া। মিথিলা নামে অপর ক্রেতা বলেন, এবার মেলায় প্রবেশ করে পণ্যের দাম শুনে আর ভেতরে গিয়ে পণ্য দেখার সাহস পাইনি। জুলফিকার আলী নামে কলেজ ছাত্র জানান, মেলায় কোর্ট নেয়ার জন্য এসেছিলাম। কিন্তু যে দাম চায় বিক্রেতারাতাতেবাইরে থেকে অনেক কম দামেএধরনের কোটপাওয়াযাবে। তাছাড়াএবার মেলায় আমদানি করা পণ্যের মানও ভালনা বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

বিষয়টি নিয়ে ইউমেন এন্টার প্রিনিয়ার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ওয়েব) এর সভাপতি, আনজুমান আরা লিলি মেলার স্টল ভাড়া বেশি স্বীকার করে বলেন, এবার মেলায় স্টল ভাড়া একটু বেশি। যার কারণে ছোট উদ্যোক্তারা স্টল বরাদ্দ নিতে পারেন নি। রাজশাহীতে মেলা অথচ রাজশাহীর উদ্যোক্তারা স্টল বরাদ্দ পায়নি এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, যারা এখানে স্টল নেয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন তাদের মধ্যে বেশি ভাড়া দিয়ে অনেকেই স্টল বরাদ্দ নেয়ার ক্ষমতা ছিলনা। তাই পায়নি।

এছাড়াও স্টল ভাড়া বেশি হওয়ার কারণে রাজশাহীর অনেকেই আগ্রহ প্রকাশ করেনি। স্টল ভাড়া বেশি কেনো জানতে চাইলে তিনি জানান, যারা স্টল নিয়েছেন তাদের সাথে আলোচনা করেই ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে। আর মেলার প্রচার-প্রচারণা, সাংবাদিকদের আপ্যায়ন, জায়গা ভাড়া, সব খচর মিলিয়েই ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে।

Translate »

রাজশাহীতে বস্ত্র ও কুটির শিল্প মেলার নামে চলছে টাকার তেলেসমাতি

আপডেট সময় : ১২:১৭:০৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৩

রাজশাহী ব্যুরো : রাজশাহী সিটি করপোরেশনের গ্রীণ প্লাজায় চলছে বস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলা-২৩। গত ১৮ নভেম্বর এ মেলা উদ্বোধন করা হয়েছে। চলবে আগামী ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত। চলমান এ বস্ত ও কুটিরশিল্প মেলা নিয়ে বিস্তর অভিযোগ তুলেছেন রাজশাহীর উদ্যোক্তরা।

অভিযোগ উঠেছে,রাজশাহীর বেশিরভাগ উদ্যোক্তাদের বাদ দিয়ে বাইরের উদ্যোক্তাদের নিয়ে এবার মেলা করা হচ্ছে। মেলার নামে উইমেন এন্টার প্রিনিয়ার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ওয়েব) এর সভাপতি অবৈধভাবে ব্যবসা করছেন। বস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলার নামে এবারও সভাপতি টাকার খেলা করছে বলেও অভিযোগ রয়েছে। স্টল বরাদ্দের নামে লাখ লাখ হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগও ওয়েবের সভাপতির বিরুদ্ধে রয়েছে।

ইউমেন এন্টার প্রিনিয়ার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ওয়েব) এর উদ্যোগে এবারের মেলা করা হচ্ছে। স্পন্সার হিসাবে এবার মেলায় যোগ হয়েছে ৮টি প্রতিষ্ঠান। বস্ত্র ও কুটিরশিল্প মেলায় ৫২টি বিভিন্ন ধরনের স্টল বসানো হয়েছে। এসব স্টল মূলত বাইরের উদ্যোক্তাদের নিয়েই সাজানো হয়েছে। ইচ্ছে থাকার পরও মেলায় রাজশাহীর অনেক উদ্যোক্তাই স্টল দিতে পারেন নি। এতে রাজশাহীর উদ্যোক্তাদের মধ্যে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে।

জানা গেছে, ওয়েব ভুক্ত উদ্যোক্তা সংখ্যা প্রায় দেড়শ’র মত। তার মধ্যে রাজশাহীতেই রয়েছে প্রায় শতাধিক উদ্যোক্তা। কিন্তু এবার মেলায় রাজশাহী থেকে মাত্র ১৭জন উদ্যোক্তা স্টল দিতে পেরেছেন। আর বাকি মেলায় বাকি যে স্টল রয়েছে তাদের বেশির ভাগই বাইরের উদ্যোক্তা। বাইরে থেকে এসে মেলার স্টল বরাদ্দ পেলেও রাজশাহীর উদ্যোক্তারা মেলায় স্টল দেয়ার সুযোগ পাননি।

এবার বস্ত ও কুটিরশিল্প মেলায় স্টল ভাড়া বলাই যায় আকাশ ছোঁয়া। ছোট ছোট উদ্যোক্তরা ইচ্ছে করলেও এ মেলায় স্টল নিতে পারবেন না। কারণ এবার মেলায় ছোট একটি স্টল দিতে গেলে একজন উদ্যোক্তারাকে সর্বনিম্ন গুনতে হয়েছে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা। সর্বোচ্চ স্টলের ভাড়া চেয়েছে তিন লাখ টাকাপর্যন্ত। ছোট স্টল গুলোর ভাড়া ধরা হয়েছে ১৫ থেকে ২৫ হাজার টাকা। আর বড় গুলো প্রকারভেদে তিন লাখ পর্যন্ত।

রাজশাহীর উদ্যোক্তারাদের অভিযোগ, এবার মেলা হচ্ছেনা। হচ্ছে মেলার নামে টাকার খেলা। মেলার উদ্যোগকারী নিজের ইচ্ছে মত টাকা নিয়ে স্টল বরাদ্দ দিয়েছেন। কারো কারো কাছ থেকে অগ্রিম অতিরিক্ত টাকাও নেয়া হয়েছে। কিন্তু রাজশাহীর উদ্যোক্তারা টাকা দিয়েও স্টল পাননি। ওয়েবের সভাপতি মেলার স্টল বরাদ্দের নামে এবার রমরমা ব্যবসা করছেন। মাঝখান থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে মেলায় স্টল দেয়া উদ্যোক্তারা।

মেলা ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিদিন মেলায় লোক সমাগম হচ্ছে অনেক। লোকজন পণ্য দেখছে দাম বেশি হওয়ার কারণে নাকি চলে যাচ্ছেন। দেখা শোনার মধ্যেই থাকছে ক্রেতারা। কিন্তু তারাপণ্য কিনছেনা। মেলায় স্টল দেয়া উদ্যোক্তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, অতিরিক্ত ভাড়া নেয়ার কারণে তাদের উচ্চ মূল্যে পণ্য বিক্রি করতে হচ্ছে। কারণ এক মাসের মেলা। স্টল ভাড়া অতিরিক্ত। তার উপর পণ্যের দাম এবার বেশি। স্টল ভাড়া বেশি হওয়ার কারণে তাদেরও অতিরিক্ত মূল্যে পণ্য বিক্রি করতে হচ্ছে। এতে একবার যে মেলায় পণ্য কিনতে আসতে সে আর দ্বিতীয় বার আসছেন না। এছাড়াও বেশকিছু উদ্যোক্তাদের বক্তব্য শুধুমাত্র স্টল ভাড়ার তাদের এই মেলায় লোকসান গুনতে হবে।

মেলায় পণ্য কিনতে আসা শামিমা ইয়াসমিন এবার মেলায় পণ্যের গুনগতমান নিয়ে প্রশ্ন তুলে বলেন, মেলায় মূলত সাশ্রয়ী মূল্যে পণ্য পাওয়ার জন্য আমরা আসি। কিন্তু এবার মেলায় সব পণ্যের দাম আকাশ ছোঁয়া। মিথিলা নামে অপর ক্রেতা বলেন, এবার মেলায় প্রবেশ করে পণ্যের দাম শুনে আর ভেতরে গিয়ে পণ্য দেখার সাহস পাইনি। জুলফিকার আলী নামে কলেজ ছাত্র জানান, মেলায় কোর্ট নেয়ার জন্য এসেছিলাম। কিন্তু যে দাম চায় বিক্রেতারাতাতেবাইরে থেকে অনেক কম দামেএধরনের কোটপাওয়াযাবে। তাছাড়াএবার মেলায় আমদানি করা পণ্যের মানও ভালনা বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

বিষয়টি নিয়ে ইউমেন এন্টার প্রিনিয়ার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ওয়েব) এর সভাপতি, আনজুমান আরা লিলি মেলার স্টল ভাড়া বেশি স্বীকার করে বলেন, এবার মেলায় স্টল ভাড়া একটু বেশি। যার কারণে ছোট উদ্যোক্তারা স্টল বরাদ্দ নিতে পারেন নি। রাজশাহীতে মেলা অথচ রাজশাহীর উদ্যোক্তারা স্টল বরাদ্দ পায়নি এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, যারা এখানে স্টল নেয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন তাদের মধ্যে বেশি ভাড়া দিয়ে অনেকেই স্টল বরাদ্দ নেয়ার ক্ষমতা ছিলনা। তাই পায়নি।

এছাড়াও স্টল ভাড়া বেশি হওয়ার কারণে রাজশাহীর অনেকেই আগ্রহ প্রকাশ করেনি। স্টল ভাড়া বেশি কেনো জানতে চাইলে তিনি জানান, যারা স্টল নিয়েছেন তাদের সাথে আলোচনা করেই ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে। আর মেলার প্রচার-প্রচারণা, সাংবাদিকদের আপ্যায়ন, জায়গা ভাড়া, সব খচর মিলিয়েই ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে।