ঢাকা ০১:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ৪১ শতাংশ নয়, করের টাকা আধাআধি ভাগ চাই দাবি মমতার Logo ২০২৬ সালের চতুর্থবারের জন্য তৃণমূল কংগ্রেস বোর্ড গঠন করবে দাবি মন্ত্রী পুলক রায়ের Logo ভালুকায় মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে মানববন্ধন Logo প্রয়োজনে রাষ্ট্রসংঘ শান্তি সেনা পাঠাক, আমরা শান্তি চাই বললেন মমতা Logo মিথ্যা বানোয়াট প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ Logo ভালুকায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যা! Logo ভালুকায় মেদুয়ারী ইউনিয়ন শ্রমিকদলের কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত  Logo সৌদি আরবে এক সপ্তাহে প্রায় ২০ হাজার প্রবাসী গ্রেপ্তার Logo ভালুকা মুক্ত দিবস শহিদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবসের প্রস্তুতিমূলক সভা Logo ত্রিশাল থানার ওসি মনসুর আহাম্মদ কে বিশেষ পুরস্কার প্রদান

মনোহরপুরে চোরের হিড়িক! এবার গ্রাম পুলিশের বাড়িতে চুরি

নিজস্ব প্রতিনিধি :
  • আপডেট সময় : ১১:০০:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ নভেম্বর ২০২৩ ১০৯ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিনিধি : মনোহরপুরে চুরি ও মাদকের ছড়াছড়ি ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। মাঝে মাঝেই ইউনিয়নের বিভিন্ন মহল্লার বাসা বাড়িতে / দোকানে ঘটছে একের পর এক চুরি ঘটনা। সে সাথে বেড়ে গেছে মাদকের রমরমা ব্যবসা। বৃহস্পতিবার রাতে ১৭ নং মনোহরপুর ইউনিয়ন পরিষদের কপালিয়া ০৪ নং ওয়ার্ডের গ্রাম পুলিশ এস,এম মাহাবুর রহমানে বাড়িতে ঘটে এই দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা সরোজমিনে গিয়ে জানা যায় বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক ২ টার সময় এ চুরি সংঘটিত হয়। এস এম মাহাবুর রহমান জানান আমি গ্রাম পুলিশের চাকরি করি আমি সারাদিন ইউনিয়ন পরিষদে ডিউটি করে সন্ধ্যায় বাড়িতে আসি। বাজারে এসে রাত ১১ টার দিকে বাড়িতে যায় সারাদিন ডিউটি করার কারনে আমি ক্লান্ত থাকায় ঘুমিয়ে পড়ি , রাত আনুমানিক ২ টার দিকে আমার বারান্দার দরজা খোলার শব্দ পেয়ে আমি ও আমার স্ত্রী উঠে পড়ি, এবং রুমের আলো জ্বালিয়ে দেয় কিন্তু আমার রুমের বাহির থেকে দরজা লাগিয়ে আমাদের ঘর বন্দি করে সু কৌশলে আমার অন্য রুমের তালা খুলে সোকেচের ভিতর ভ্যানিটি ব্যাগে থাকা নগদ ৫.৫০০/-টাকা ও স্বর্নের চেইন,কানের দুল,আংটি,নুপুর চুরি করে নিয়ে যায়, যার আনুমানিক মূল্য ৯৫,০০০/- হাজার টাকা আমি আশ্চর্য হয়ে যায় এটা ভেবে যে আমি যখন মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করি তখন আমার বাড়িতে চুরি হয়। ইতিমধ্যেই আমি মনিরামপুর থানায় গিয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। এ বিষয়ে আমি প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি ।

স্থানীয়রা জানান, ১৭ নং মনোহরপুরের ১ নং ওয়ার্ডের দাশেরহাট বাজার, বয়ারখোলা, ৪ নং ওয়ার্ডের নলডাঙ্গা,৬ নং ওয়ার্ডের কপালিয়া রাজবংশী পাড়া, ৭ নং ওয়ার্ডের এনায়েতপুর ব্রিজের মাথা, ৯ নং ওয়ার্ডের ভবানীপুর সহ এর আশে পাশের এলাকা গুলোতে মাদক ব্যবসা ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি হওয়ার কারনে চুরির ঘটনা ব্যাপক ভাবে বেড়ে গেছে । অজ্ঞাত চোরের দল সাধারন মানুষের বাসাবাড়িতে / দোকানে ডুকে কৌশলে প্রবেশ করে ছিনিয়ে নিচ্ছে নগদ টাকা, মোবাইল সেট, সহ বিভিন্ন জিনিসপত্র। জানান, মনোহরপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডে চুরি ঘটনা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। মাদক সেবীরা নেশা সেবনের টাকা জোগাড় করতে চুরি সহ বিভিন্ন অপরাধ মূলক কাজেও জড়িত হচ্ছে।বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, গত ৪ মাসে

১ নং ওয়ার্ডের দাশেরহাট বাজারে শ্যামসুন্দরের মুদি দোকানে টিন কেটে দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা। নগদ টাকা ও মুদি মালামাল সহ আনুমানিক দেড় লক্ষাধিক টাকা চুরি হয়।

২ নং ওয়ার্ডের মনোহরপুর কাচারিবাড়ী বাজারে সাজ্জাদের চায়ের দোকানে টিনের চাল কেটে নগদ টাকা সহ দোকানের মালামাল চুরি হয় যার আনুমানিক মূল্য ২৮,০০০ হাজার টাকা।

০৪ নং ওয়ার্ডের রজিপুরে রাধা গোবিন্দ সেবাশ্রম থেকে রাতের আদারে সরকারি সোলারের ব্যাটারি মন্দিরের ভিতর থেকে তালা চুরি করে এছাড়াও একই রাতে রজিপুর ও মনোহরপুর গ্রামে ৫ জনের বাড়ি হতে ৫ টি এন্ড্রয়েড ফোন চুরি হয়।
০৫ নং ওয়ার্ডের সনু ঘোষের বাড়িতে খাবারের সাথে চেতনানাশক ঔষধ মিষিয়ে সকলকে অচেতন করে চুরির ঘটনা ঘটে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানাযায়নি।

০৬ নং ওয়ার্ডের কপালিয়া বাজারে মা কম্পিউটারে রাতের আধারে মেটে টিনের চাল কেটে দুর্ধর্ষ চুরি সংঘটিত করে এই চক্র, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ, মোবাইল ফোন সহ নগদ ২০ হাজার টাকা চুরি হয়।

০৭ নং ওয়ার্ডের গ্রাম পুলিশ ৭ নং ওয়ার্ডের গ্রামপুলিশ মাসুম বিল্লার বাড়ি থেকে ২ টা এন্ড্রয়েড ফোন ও ২ টা বাটন ফোন চুরি হয়।
০৭ নং ওয়ার্ডের আব্দুল করিমের মেয়ে মমতাজের বাড়ি থেকে ৭ হাজার টাকা ও ২ মন ধান চুরি হয়, একই ওয়ার্ডের সোহরাব মোল্লা পুত্র মাসুদ মোল্লার বাড়ি হইতে বাড়ি হইতে এন্ড্রয়েড ফোন চুরি হয় তারই কিছুদিন পর মকবুল সরদারের বাড়ি থেকে গ্যাসের সিলিন্ডার চুরি হয়,
০৮ নং ওয়ার্ডের কুমারঘাটা বাজারে আমিনুরের টেলিকমেও রাতের আধারে টিনের চাল কেটে ঘটে চুরির ঘটনা যার ক্ষয়ক্ষতির পরিমান আনুমানি দেড় লক্ষাধিক টাকা।
০৯ নং ওয়ার্ডে ৯ নং ওয়ার্ডের জালাল বিস্বাসের বাড়ি হতে ২ বস্তা ধান ও আলমগীর হোসেনের বাড়ি থেকে ১ বস্তা ধান চুরি হয়। এভাবে অত্র এলাকাতে প্রতিনিয়ত ঘটছে ছোট বড় চুরির ঘটনা ।

আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন বর্তমানে আমাদের এলাকায় চুরি ক্রমশই বৃদ্ধি পাওয়ার কারন আমি মনে করি মাদক
কারণ ১৫/১৬ বছর বয়সের কিশোর ই বেশি আসক্ত হয়ে পড়ছে, ক্যাসিনো, গাজা, ইয়াবা,মদ সহ বিভিন্ন প্রকার মাদকের সাথে। আর এরা সবাই ছাত্র তাদের নেই কোন অর্থ উপার্জনের উৎস, বাধ্য হয়েই তারা বিপদগামী হয়ে পড়ছে, চুরি সহ বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িত হয়ে পড়ছে। এলাকা থেকে এসব চুরি বন্ধ করতে হলে আগে মাদক নিয়ন্ত্রণ করতে হবে বলে আমি মনে করি।এদিকে, চোরের উপদ্রুপ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য মনিরামপুর থানার অফিসার ইনর্চাজ মোঃ মনিরুজ্জামানের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করছে এলাকাবাসী।

ট্যাগস :
Translate »

মনোহরপুরে চোরের হিড়িক! এবার গ্রাম পুলিশের বাড়িতে চুরি

আপডেট সময় : ১১:০০:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩ নভেম্বর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিনিধি : মনোহরপুরে চুরি ও মাদকের ছড়াছড়ি ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। মাঝে মাঝেই ইউনিয়নের বিভিন্ন মহল্লার বাসা বাড়িতে / দোকানে ঘটছে একের পর এক চুরি ঘটনা। সে সাথে বেড়ে গেছে মাদকের রমরমা ব্যবসা। বৃহস্পতিবার রাতে ১৭ নং মনোহরপুর ইউনিয়ন পরিষদের কপালিয়া ০৪ নং ওয়ার্ডের গ্রাম পুলিশ এস,এম মাহাবুর রহমানে বাড়িতে ঘটে এই দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা সরোজমিনে গিয়ে জানা যায় বৃহস্পতিবার রাত আনুমানিক ২ টার সময় এ চুরি সংঘটিত হয়। এস এম মাহাবুর রহমান জানান আমি গ্রাম পুলিশের চাকরি করি আমি সারাদিন ইউনিয়ন পরিষদে ডিউটি করে সন্ধ্যায় বাড়িতে আসি। বাজারে এসে রাত ১১ টার দিকে বাড়িতে যায় সারাদিন ডিউটি করার কারনে আমি ক্লান্ত থাকায় ঘুমিয়ে পড়ি , রাত আনুমানিক ২ টার দিকে আমার বারান্দার দরজা খোলার শব্দ পেয়ে আমি ও আমার স্ত্রী উঠে পড়ি, এবং রুমের আলো জ্বালিয়ে দেয় কিন্তু আমার রুমের বাহির থেকে দরজা লাগিয়ে আমাদের ঘর বন্দি করে সু কৌশলে আমার অন্য রুমের তালা খুলে সোকেচের ভিতর ভ্যানিটি ব্যাগে থাকা নগদ ৫.৫০০/-টাকা ও স্বর্নের চেইন,কানের দুল,আংটি,নুপুর চুরি করে নিয়ে যায়, যার আনুমানিক মূল্য ৯৫,০০০/- হাজার টাকা আমি আশ্চর্য হয়ে যায় এটা ভেবে যে আমি যখন মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করি তখন আমার বাড়িতে চুরি হয়। ইতিমধ্যেই আমি মনিরামপুর থানায় গিয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছি। এ বিষয়ে আমি প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছি ।

স্থানীয়রা জানান, ১৭ নং মনোহরপুরের ১ নং ওয়ার্ডের দাশেরহাট বাজার, বয়ারখোলা, ৪ নং ওয়ার্ডের নলডাঙ্গা,৬ নং ওয়ার্ডের কপালিয়া রাজবংশী পাড়া, ৭ নং ওয়ার্ডের এনায়েতপুর ব্রিজের মাথা, ৯ নং ওয়ার্ডের ভবানীপুর সহ এর আশে পাশের এলাকা গুলোতে মাদক ব্যবসা ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি হওয়ার কারনে চুরির ঘটনা ব্যাপক ভাবে বেড়ে গেছে । অজ্ঞাত চোরের দল সাধারন মানুষের বাসাবাড়িতে / দোকানে ডুকে কৌশলে প্রবেশ করে ছিনিয়ে নিচ্ছে নগদ টাকা, মোবাইল সেট, সহ বিভিন্ন জিনিসপত্র। জানান, মনোহরপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডে চুরি ঘটনা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। মাদক সেবীরা নেশা সেবনের টাকা জোগাড় করতে চুরি সহ বিভিন্ন অপরাধ মূলক কাজেও জড়িত হচ্ছে।বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, গত ৪ মাসে

১ নং ওয়ার্ডের দাশেরহাট বাজারে শ্যামসুন্দরের মুদি দোকানে টিন কেটে দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা। নগদ টাকা ও মুদি মালামাল সহ আনুমানিক দেড় লক্ষাধিক টাকা চুরি হয়।

২ নং ওয়ার্ডের মনোহরপুর কাচারিবাড়ী বাজারে সাজ্জাদের চায়ের দোকানে টিনের চাল কেটে নগদ টাকা সহ দোকানের মালামাল চুরি হয় যার আনুমানিক মূল্য ২৮,০০০ হাজার টাকা।

০৪ নং ওয়ার্ডের রজিপুরে রাধা গোবিন্দ সেবাশ্রম থেকে রাতের আদারে সরকারি সোলারের ব্যাটারি মন্দিরের ভিতর থেকে তালা চুরি করে এছাড়াও একই রাতে রজিপুর ও মনোহরপুর গ্রামে ৫ জনের বাড়ি হতে ৫ টি এন্ড্রয়েড ফোন চুরি হয়।
০৫ নং ওয়ার্ডের সনু ঘোষের বাড়িতে খাবারের সাথে চেতনানাশক ঔষধ মিষিয়ে সকলকে অচেতন করে চুরির ঘটনা ঘটে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানাযায়নি।

০৬ নং ওয়ার্ডের কপালিয়া বাজারে মা কম্পিউটারে রাতের আধারে মেটে টিনের চাল কেটে দুর্ধর্ষ চুরি সংঘটিত করে এই চক্র, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ, মোবাইল ফোন সহ নগদ ২০ হাজার টাকা চুরি হয়।

০৭ নং ওয়ার্ডের গ্রাম পুলিশ ৭ নং ওয়ার্ডের গ্রামপুলিশ মাসুম বিল্লার বাড়ি থেকে ২ টা এন্ড্রয়েড ফোন ও ২ টা বাটন ফোন চুরি হয়।
০৭ নং ওয়ার্ডের আব্দুল করিমের মেয়ে মমতাজের বাড়ি থেকে ৭ হাজার টাকা ও ২ মন ধান চুরি হয়, একই ওয়ার্ডের সোহরাব মোল্লা পুত্র মাসুদ মোল্লার বাড়ি হইতে বাড়ি হইতে এন্ড্রয়েড ফোন চুরি হয় তারই কিছুদিন পর মকবুল সরদারের বাড়ি থেকে গ্যাসের সিলিন্ডার চুরি হয়,
০৮ নং ওয়ার্ডের কুমারঘাটা বাজারে আমিনুরের টেলিকমেও রাতের আধারে টিনের চাল কেটে ঘটে চুরির ঘটনা যার ক্ষয়ক্ষতির পরিমান আনুমানি দেড় লক্ষাধিক টাকা।
০৯ নং ওয়ার্ডে ৯ নং ওয়ার্ডের জালাল বিস্বাসের বাড়ি হতে ২ বস্তা ধান ও আলমগীর হোসেনের বাড়ি থেকে ১ বস্তা ধান চুরি হয়। এভাবে অত্র এলাকাতে প্রতিনিয়ত ঘটছে ছোট বড় চুরির ঘটনা ।

আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন বর্তমানে আমাদের এলাকায় চুরি ক্রমশই বৃদ্ধি পাওয়ার কারন আমি মনে করি মাদক
কারণ ১৫/১৬ বছর বয়সের কিশোর ই বেশি আসক্ত হয়ে পড়ছে, ক্যাসিনো, গাজা, ইয়াবা,মদ সহ বিভিন্ন প্রকার মাদকের সাথে। আর এরা সবাই ছাত্র তাদের নেই কোন অর্থ উপার্জনের উৎস, বাধ্য হয়েই তারা বিপদগামী হয়ে পড়ছে, চুরি সহ বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িত হয়ে পড়ছে। এলাকা থেকে এসব চুরি বন্ধ করতে হলে আগে মাদক নিয়ন্ত্রণ করতে হবে বলে আমি মনে করি।এদিকে, চোরের উপদ্রুপ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য মনিরামপুর থানার অফিসার ইনর্চাজ মোঃ মনিরুজ্জামানের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করছে এলাকাবাসী।