ঢাকা ১০:০৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ভোলার সাবেক এমপি মুকুলের বিরুদ্ধে মামলা করলেন স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা Logo ময়মনসিংহের সিএনজি অটোরিকশা চোরচক্রের ৬ জন সক্রিয় সদস্য গ্রেফতার… Logo গাজীপুরে বিসিএস আনসার কর্মকর্তা ও রিক্রুট সিপাহিদের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত Logo ময়মনসিংহের ভালুকায় দলিল লেখক সমিতির সভাপতি-রাব্বানী ,সম্পাদক-আমির হোসেন। Logo ঢাকায় শিক্ষা ভবনে শিক্ষক লাঞ্ছনার প্রতিবাদে লক্ষীপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন Logo ময়মনসিংহ টু ত্রিশাল অবৈধ সিএনজি অটোরিক্সার দাপট… Logo শ্রেণি পাঠদানে প্রাথমিক শিক্ষায় পাঠ পরিকল্পনার অপরিহার্যতা Logo বাগমারায় শাহ সিমেন্টের পক্ষ থেকে নির্মাণ সাথী প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত Logo প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক-অভিভাবক সম্পর্কের গুরুত্ব Logo শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে সমাবেশ প্রতিবাদ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে ফেনীর এম.পি নিজাম উদ্দিন হাজারী

তমিজ উদ্দিন চৌধুরী, ফেনী প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ১২:১৮:৩০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৩ ১৮৬ বার পড়া হয়েছে

তমিজ উদ্দিন চৌধুরী
ফেনী প্রতিনিধিঃ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ৩৩ পদাতিক ডিভিশন, কুমিল্লা সেনানিবাসে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ফেনী জেলা আওয়ামী লীগ এর সন্মানিত সাধারণ সম্পাদক ও সদর আসনের সাংসদ জননেতা নিজাম উদ্দিন হাজারী মহোদয়।

এ সময় কুমিল্লা ডিভিশনের জিওসি এবং ডিজি এফআইয়ের কুমিল্লা এরিয়ার ডেট কমান্ডার কর্ণেল নাঈমুল ইসলাম মহোদয় শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

প্রসঙ্গত ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর সেনাবাহিনীর সাথে নৌ ও বিমান বাহিনী সম্মিলিত ভাবে মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে আক্রমণের সূচনা করে।

সে জন্যই ২১ নভেম্বরকে মুক্তিযুদ্ধের একটি মাইলফলক হিসেবে সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবেগৌরবের সাথে স্মরণ করা হয়।

১৯৮০ সাল থেকে সম্মিলিত ভাবে ২১ নভেম্বরকে সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে।

এর আগে ২৫ মার্চ সেনা, ১০ ডিসেম্বর নৌ এবং ২৮ সেপ্টেম্বর বিমানবাহিনী স্বতন্ত্রভাবে তাদের নিজস্ব বাহিনী দিবস হিসেবে পালন করত।

কিন্তু মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী অর্থাৎ সামরিক বাহিনী ও জনসাধারণের সম্মিলিত যে প্রয়াসে দেশের ঐতিহাসিক বিজয় অর্জিত হয়েছে সেই, অসাধারণ অর্জন চিরস্মরণীয় করে রাখার জন্য নতুন প্রজন্ম কে নিয়ে সবাই মিলে উদযাপনের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধ কে মহিমান্বিত করার লক্ষ্যেই সশস্ত্রবাহিনী দিবস পালন করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

সশস্ত্র বাহিনীর যে অকল্পনীয় ও অবিস্মরণীয় ত্যাগের বিনিময়ে এ দেশের মুক্তি সম্ভব হয়েছে তা জানতে পারলে জাতির মধ্যে দেশ প্রেমের অনুভূতির স্ফুরণ ঘটবে,এতে কোনো সন্দেহ নেই।

হানাদার বাহিনীর নির্মম ও নৃশংস আক্রমণকে প্রতিহত ও তাদেরকে শোচনীয়ভাবে পরাজিত করে দেশ মুক্তির মাধ্যমে মানুষের সব মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করাই ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।

সশস্ত্রবাহিনী দিবস পালনের পেছনে মুক্তিযুদ্ধে সামরিক বাহিনীর অবদানকে দেশের জনগণের আত্মত্যাগের সাথে একীভূত করে দেখা হয়।

Translate »

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে ফেনীর এম.পি নিজাম উদ্দিন হাজারী

আপডেট সময় : ১২:১৮:৩০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৩

তমিজ উদ্দিন চৌধুরী
ফেনী প্রতিনিধিঃ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ৩৩ পদাতিক ডিভিশন, কুমিল্লা সেনানিবাসে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ফেনী জেলা আওয়ামী লীগ এর সন্মানিত সাধারণ সম্পাদক ও সদর আসনের সাংসদ জননেতা নিজাম উদ্দিন হাজারী মহোদয়।

এ সময় কুমিল্লা ডিভিশনের জিওসি এবং ডিজি এফআইয়ের কুমিল্লা এরিয়ার ডেট কমান্ডার কর্ণেল নাঈমুল ইসলাম মহোদয় শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।

প্রসঙ্গত ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর সেনাবাহিনীর সাথে নৌ ও বিমান বাহিনী সম্মিলিত ভাবে মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে আক্রমণের সূচনা করে।

সে জন্যই ২১ নভেম্বরকে মুক্তিযুদ্ধের একটি মাইলফলক হিসেবে সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবেগৌরবের সাথে স্মরণ করা হয়।

১৯৮০ সাল থেকে সম্মিলিত ভাবে ২১ নভেম্বরকে সশস্ত্র বাহিনী দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে।

এর আগে ২৫ মার্চ সেনা, ১০ ডিসেম্বর নৌ এবং ২৮ সেপ্টেম্বর বিমানবাহিনী স্বতন্ত্রভাবে তাদের নিজস্ব বাহিনী দিবস হিসেবে পালন করত।

কিন্তু মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী অর্থাৎ সামরিক বাহিনী ও জনসাধারণের সম্মিলিত যে প্রয়াসে দেশের ঐতিহাসিক বিজয় অর্জিত হয়েছে সেই, অসাধারণ অর্জন চিরস্মরণীয় করে রাখার জন্য নতুন প্রজন্ম কে নিয়ে সবাই মিলে উদযাপনের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধ কে মহিমান্বিত করার লক্ষ্যেই সশস্ত্রবাহিনী দিবস পালন করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

সশস্ত্র বাহিনীর যে অকল্পনীয় ও অবিস্মরণীয় ত্যাগের বিনিময়ে এ দেশের মুক্তি সম্ভব হয়েছে তা জানতে পারলে জাতির মধ্যে দেশ প্রেমের অনুভূতির স্ফুরণ ঘটবে,এতে কোনো সন্দেহ নেই।

হানাদার বাহিনীর নির্মম ও নৃশংস আক্রমণকে প্রতিহত ও তাদেরকে শোচনীয়ভাবে পরাজিত করে দেশ মুক্তির মাধ্যমে মানুষের সব মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করাই ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা।

সশস্ত্রবাহিনী দিবস পালনের পেছনে মুক্তিযুদ্ধে সামরিক বাহিনীর অবদানকে দেশের জনগণের আত্মত্যাগের সাথে একীভূত করে দেখা হয়।