ঢাকা ০৪:২৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর জীবন মান উন্নয়নে শিক্ষার্থীদের মাঝে বাইসাইকেল ও শিক্ষা বৃত্তির চেক প্রদান Logo ।ফটিকছড়ির নাজিরহাট বাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা Logo পলাশবাড়ীতে যুবদলের ৪৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত Logo লক্ষীপুরে দুর্বৃত্তের হাত থাকে স্বামীকে বাচাতে গিয়ে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে গৃহবধূ নিহত Logo বাতিল হচ্ছে জাতীয় ৮ দিবস Logo গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলায় গাজীপুর ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডে নালিশি জমিতে ১৪৪ ধারা জারী Logo ডাবল গরু ফুটবল টুর্নামেন্টে জগদলকে ট্রাইবেকারে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন শাইখ স্পোর্টস বিরামপুর  Logo সুন্দরগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে নবাগত  উপজেলা নির্বাহী অফিসার এর মতবিনিময় সভা Logo চট্টগ্রাম বোয়াল খালিতে গৃহবধূ লিজাকে পরিকল্পিত হত্যা ও হত্যাকারিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল Logo সুন্দরগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে নবাগত  উপজেলা নির্বাহী অফিসার এর মতবিনিময় সভা

ভোলা-৩ আসনে আওয়ামী লীগের আস্থা নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি

নুরুল আমিন, বিশেষ প্রতিনিধি:
  • আপডেট সময় : ০৯:০৯:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৩ ২৩৬ বার পড়া হয়েছে

নুরুল আমিন, বিশেষ প্রতিনিধি:

ভোলা-৩ (লালমোহন-তজুমদ্দিন) আসনে আওয়ামী লীগ বিগত যেকোনো সময়ের চেয়ে সুসংগঠিত ও শক্তিশালী। এক সময়ের বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত এ আসন থেকে নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি হওয়ার পর থেকে নৌকার পালে হাওয়া লেগেছে। তিনি ২০১০ সালে এ আসন থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে উপনির্বাচনে অংশ গ্রহণ করে জয় লাভ করেন। এরপর থেকে এ অঞ্চলের আওয়ামী লীগ ও সাধারণ মানুষ আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। উন্নয়ন অগ্রগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে এ জনপদ।
নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন ২০১৪ ও ২০১৮ সালে এ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে এমপি নির্বাচিত হন। ওনার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির সাবেক এমপি ও মন্ত্রী মেজর (অবঃ) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ (বীরবিক্রম)। নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি এখানে অক্লান্ত পরিশ্রম করে বিএনপির দুর্গ ভেঙে গড়ে তুলেছেন আওয়ামী লীগের দুর্গ। তিনিই এখন ভোলা-৩ আসনে আওয়ামী লীগের ভরসা।

সেই কারণেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসনটি আবারো নিজেদের করে নিতে মাঠে নেমেছেন পরিশ্রমী বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ লালমোহন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, লালমোহন-তজুমদ্দিনে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে এমপি শাওন অত্যন্ত সফলভাবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার নেতৃত্বে গত কয়েক বছরে এই দুই উপজেলায় সাংগঠনিকভাবে দল যেমন শক্তিশালী তেমনি ভোটাররাও আগ্রহী হয়েছে নৌকার প্রতি। যে কারণে এই দুই উপজেলায় আওয়ামী লীগের কর্মী সভাগুলো জনসভায় পরিণত হয়েছে। তরুণ যুবকদের পাশাপাশি এলাকার নারীদের মাঝে বেড়েছে নৌকার কদর।

ছাত্রজীবন থেকেই নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন বঙ্গবন্ধুর আদর্শে রাজনীতি করেন। তিনি ঢাকা সিদ্ধেশ্বরী কলেজের ভিপি ছিলেন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুব লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সফল দায়িত্ব পালন করেছেন। কেন্দ্রীয় যুব লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হয়েছেন। তৃণমূল থেকে রাজনীতি করে উঠে আসার কারণে তিনি তৃণমূলের নেতাকর্মীদের কষ্ট বোঝেন। যার কারণে তিনি ভোলা-৩ আসনের এমপি হয়ে জনপ্রিয় হয়েছেন। ১৯৮৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে শুরু করে ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত দীর্ঘসময় একটানা এ আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন মেজর (অবঃ) হাফিজ। ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে আসনটি আওয়ামী লীগের দখলে আসে।
সাংগঠনিকভাবে এখানে জাতীয় পার্টির অবস্থা ভালো নয়। আর বিএনপি ভোটে এলে এখানে আওয়ামী লীগের শক্তিশালী প্রার্থী প্রয়োজন বলে মনে করেন এই দুই উপজেলার নেতাকর্মীসহ সচেতন মহল। সেক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ বা মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে এখানে বর্তমান সাংসদ আলহাজ নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনের বিকল্প নেই। উপজেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাসহ তৃণমূল পর্যন্ত তাকেই প্রার্থী হিসেবে চায়।

সব মিলিয়ে দুই উপজেলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন পূর্বের যেকোনো সময়ের চেয়ে শক্তিশালী। দলীয় নেতাকর্মীদের তৎপরতা, সভা সমাবেশের কারণে সাধারণ মানুষের মাঝেও নৌকার প্রতি আগ্রহ বেড়েছে বলে জানান দুই উপজেলার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও সাধারণ সমর্থকবৃন্দ। নদী ভাঙন রোধ থেকে শুরু করে এখানে দৃশ্যমান অনেক উন্নয়ন হয়েছে। যার সুফল ভোগ করছে জনগণ। লালমোহন ও তজুমদ্দিন উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জানান, এমপি আলহাজ নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন ভাইয়ের কারণে তৃণমূলের নেতাকর্মীরা উজ্জীবিত। দুই উপজেলায় নৌকার পালে হাওয়া লেগেছে। তিনি প্রার্থী হলে এ আসনে নৌকার জয় নিশ্চিত। এখানে এমপি শাওনের বিকল্প নেই।

এখানকার সংস্কৃতিকর্মী, ব্যবসায়ী ও বিশিষ্টজনরা বলেন, ২০০৮ সালের আগে এ আসনে স্থানীয় পর্যায়ে সক্রিয় ও সাংগঠনিভাবে দক্ষ দলীয় কোনো নেতা না থাকার কারণে এখানে উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে নেতাকর্মীরা সম্পৃক্ত হতে পারেনি। কোনো জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও জয় লাভ করতে পারেনি। সাংগঠনিক দক্ষতা থাকার কারণে নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন এখানে পরপর তিনবার এমপি হয়েছেন। আগামী দ্বাদশ নির্বাচনে এখানে বর্তমান সাংসদ আলহাজ নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনকে মনোনয়ন দেয়া হলে নৌকা মার্কা বিপুল ভোটে বিজয়ী হবে। দুই উপজেলায় তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে কর্মসূচি নেয়া হয়েছে। তরুণ ও নতুন ভোটাররা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে নৌকা মার্কার প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেছে। তাই নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত। এমপি শাওন লালমোহন পৌর শহরের ঐতিহ্যবাহী পঞ্চায়েত বাড়ির সন্তান। সে হিসেবেও স্থানীয় বাসিন্দা ও ভোটারদের মাঝে তার গ্রহণ যোগ্যতা আছে।

বর্তমান সাংসদ আলহাজ নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন বলেন, আমি জননেত্রী শেখ হাসিনার কর্মী। তিনি আমাকে যে দায়িত্ব দিয়ে এখানে পাঠিয়েছেন, আমি সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেছি। আমার অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করতে চাই। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনটি জননেত্রী শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে চাই। তিনি মনোনয়ন পেলে ভোলা-৩ আসনটি শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে পারবেন বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করে সকলের দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করেন।

ট্যাগস :
Translate »

ভোলা-৩ আসনে আওয়ামী লীগের আস্থা নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি

আপডেট সময় : ০৯:০৯:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৩

নুরুল আমিন, বিশেষ প্রতিনিধি:

ভোলা-৩ (লালমোহন-তজুমদ্দিন) আসনে আওয়ামী লীগ বিগত যেকোনো সময়ের চেয়ে সুসংগঠিত ও শক্তিশালী। এক সময়ের বিএনপির ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত এ আসন থেকে নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি হওয়ার পর থেকে নৌকার পালে হাওয়া লেগেছে। তিনি ২০১০ সালে এ আসন থেকে নৌকা প্রতীক নিয়ে উপনির্বাচনে অংশ গ্রহণ করে জয় লাভ করেন। এরপর থেকে এ অঞ্চলের আওয়ামী লীগ ও সাধারণ মানুষ আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। উন্নয়ন অগ্রগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে এ জনপদ।
নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন ২০১৪ ও ২০১৮ সালে এ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে এমপি নির্বাচিত হন। ওনার প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির সাবেক এমপি ও মন্ত্রী মেজর (অবঃ) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ (বীরবিক্রম)। নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি এখানে অক্লান্ত পরিশ্রম করে বিএনপির দুর্গ ভেঙে গড়ে তুলেছেন আওয়ামী লীগের দুর্গ। তিনিই এখন ভোলা-৩ আসনে আওয়ামী লীগের ভরসা।

সেই কারণেই দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আসনটি আবারো নিজেদের করে নিতে মাঠে নেমেছেন পরিশ্রমী বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ লালমোহন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন এমপি। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, লালমোহন-তজুমদ্দিনে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে এমপি শাওন অত্যন্ত সফলভাবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার নেতৃত্বে গত কয়েক বছরে এই দুই উপজেলায় সাংগঠনিকভাবে দল যেমন শক্তিশালী তেমনি ভোটাররাও আগ্রহী হয়েছে নৌকার প্রতি। যে কারণে এই দুই উপজেলায় আওয়ামী লীগের কর্মী সভাগুলো জনসভায় পরিণত হয়েছে। তরুণ যুবকদের পাশাপাশি এলাকার নারীদের মাঝে বেড়েছে নৌকার কদর।

ছাত্রজীবন থেকেই নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন বঙ্গবন্ধুর আদর্শে রাজনীতি করেন। তিনি ঢাকা সিদ্ধেশ্বরী কলেজের ভিপি ছিলেন। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুব লীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সফল দায়িত্ব পালন করেছেন। কেন্দ্রীয় যুব লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হয়েছেন। তৃণমূল থেকে রাজনীতি করে উঠে আসার কারণে তিনি তৃণমূলের নেতাকর্মীদের কষ্ট বোঝেন। যার কারণে তিনি ভোলা-৩ আসনের এমপি হয়ে জনপ্রিয় হয়েছেন। ১৯৮৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে শুরু করে ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত দীর্ঘসময় একটানা এ আসন থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছেন মেজর (অবঃ) হাফিজ। ২০০৮ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে আসনটি আওয়ামী লীগের দখলে আসে।
সাংগঠনিকভাবে এখানে জাতীয় পার্টির অবস্থা ভালো নয়। আর বিএনপি ভোটে এলে এখানে আওয়ামী লীগের শক্তিশালী প্রার্থী প্রয়োজন বলে মনে করেন এই দুই উপজেলার নেতাকর্মীসহ সচেতন মহল। সেক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ বা মহাজোটের প্রার্থী হিসেবে এখানে বর্তমান সাংসদ আলহাজ নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনের বিকল্প নেই। উপজেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাসহ তৃণমূল পর্যন্ত তাকেই প্রার্থী হিসেবে চায়।

সব মিলিয়ে দুই উপজেলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন পূর্বের যেকোনো সময়ের চেয়ে শক্তিশালী। দলীয় নেতাকর্মীদের তৎপরতা, সভা সমাবেশের কারণে সাধারণ মানুষের মাঝেও নৌকার প্রতি আগ্রহ বেড়েছে বলে জানান দুই উপজেলার আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও সাধারণ সমর্থকবৃন্দ। নদী ভাঙন রোধ থেকে শুরু করে এখানে দৃশ্যমান অনেক উন্নয়ন হয়েছে। যার সুফল ভোগ করছে জনগণ। লালমোহন ও তজুমদ্দিন উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জানান, এমপি আলহাজ নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন ভাইয়ের কারণে তৃণমূলের নেতাকর্মীরা উজ্জীবিত। দুই উপজেলায় নৌকার পালে হাওয়া লেগেছে। তিনি প্রার্থী হলে এ আসনে নৌকার জয় নিশ্চিত। এখানে এমপি শাওনের বিকল্প নেই।

এখানকার সংস্কৃতিকর্মী, ব্যবসায়ী ও বিশিষ্টজনরা বলেন, ২০০৮ সালের আগে এ আসনে স্থানীয় পর্যায়ে সক্রিয় ও সাংগঠনিভাবে দক্ষ দলীয় কোনো নেতা না থাকার কারণে এখানে উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে নেতাকর্মীরা সম্পৃক্ত হতে পারেনি। কোনো জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও জয় লাভ করতে পারেনি। সাংগঠনিক দক্ষতা থাকার কারণে নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন এখানে পরপর তিনবার এমপি হয়েছেন। আগামী দ্বাদশ নির্বাচনে এখানে বর্তমান সাংসদ আলহাজ নুরুন্নবী চৌধুরী শাওনকে মনোনয়ন দেয়া হলে নৌকা মার্কা বিপুল ভোটে বিজয়ী হবে। দুই উপজেলায় তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে কর্মসূচি নেয়া হয়েছে। তরুণ ও নতুন ভোটাররা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে নৌকা মার্কার প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেছে। তাই নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত। এমপি শাওন লালমোহন পৌর শহরের ঐতিহ্যবাহী পঞ্চায়েত বাড়ির সন্তান। সে হিসেবেও স্থানীয় বাসিন্দা ও ভোটারদের মাঝে তার গ্রহণ যোগ্যতা আছে।

বর্তমান সাংসদ আলহাজ নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন বলেন, আমি জননেত্রী শেখ হাসিনার কর্মী। তিনি আমাকে যে দায়িত্ব দিয়ে এখানে পাঠিয়েছেন, আমি সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেছি। আমার অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করতে চাই। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনটি জননেত্রী শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে চাই। তিনি মনোনয়ন পেলে ভোলা-৩ আসনটি শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে পারবেন বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করে সকলের দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করেন।