ঢাকা ০১:১৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo পল্টনে মহাসমাবেশ সফল করার লক্ষে গাজীপুরে প্রস্তুতি সভা। Logo ।।ভক্ত আশেকানদের জন্য উন্মুক্ত করা হলো ফটিকছড়ির বাবা ভান্ডারীর রওজা।। Logo কালিয়াকৈরে পবিত্র ঈদ-ই মিলাদুন্নবী পালিত Logo লক্ষীপুরের রায়পুরে প্রাক্তন ছাত্র ও বন্ধু মহলের উদ্যোগে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ ২ শতাধিক কৃষকের মাঝে ধানের চারা বিতরন Logo চট্টগ্রাম বোয়াল খালির হোরার বাগ গ্রামে জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদুন্নী(সা:) মাহফিল সম্পন্ন Logo লালমোহনে রশিদ দিয়ে চাঁদাবাজি ৬ জন গ্রেফতার Logo নার্সদের নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে ত্রিশালে মানববন্ধন Logo গফরগাঁও য়ে শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের উদ্যোগে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত। Logo লক্ষীপুরের রায়পুরে সরকারি খালে বাঁধ দিয়ে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি করে রেখেছে স্থানীয় প্রভাবশালীরা Logo বাগমারায় হয়রানিমূলক মামলা ও হুমকির প্রতিবাদে ভুক্তভোগীদের সংবাদ সম্মেলন 

ফেনী সাউথ ইষ্ট ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষের দুর্নীতির শ্বেতপত্র।

তমিজ উদ্দিন চৌধুরী, স্টাফ রিপোর্টার,ফেনী।
  • আপডেট সময় : ১১:১৫:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৪ ৩৯৬ বার পড়া হয়েছে

 

 

তমিজ উদ্দিন চৌধুরী,

স্টাফ রিপোর্টার,ফেনী।

 

১। অধ্যক্ষ এ কলেজের প্রতিষ্ঠাকালীন শিক্ষক। স্বৈরশাসকের অপরাজনৈতিক প্রভাব ও আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে ২০১৬ সালে অধ্যক্ষ পদ দখল করেন।

২। বেসরকারি শিক্ষক নীতিমালা অমান্য করে স্বৈরশাসকের জেলা আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা হিসাবে পদ দখল করেন।

৩। শিক্ষক পরিষদের মিটিং খুব কমই হতো। হলেও নিজে বেশি কথা বলে উদ্ধত্ব আচরণে সভা শেষ করতো।

৪। ২০২৪ সালে মার্চ মাসের অভ্যন্তরীণ বেতন বিল তৈরির সময় পূর্বের প্রদত্ত ২৫% হতে বিশেষভাতা সম্পূর্ণরূপে কর্তন করেন।

৫। নানা সময়ে অহেতুক নানা অযুহাতে শিক্ষক – কর্মচারীদেরকে কারণ দর্শানোর চিঠি দিত, বেতন কর্তন করতেন, চাকুরিচ্যুতের ভয় দেখাতেন।

৬। পাবলিক পরীক্ষায় ICT ব্যবহারিক পরীক্ষা জন প্রতি ৩০০ টাকা করে নিয়ে অধ্যক্ষ নিজেই সিংহ ভাগ গ্রহণ করতেন। ১২/৮/২৪ তারিখে কলেজ শিক্ষক মিলনায়তনে জনাব সজল কান্তি বলেছেন বিজ্ঞানের নানা বিষয়ে ব্যবহারিকের নাম দিয়ে ছাত্র জনপ্রতি ১০০০ টাকা সংগ্রহ করে সব টাকা তিনি আত্মসাৎ করেন।

৭। ইউনিক আইডি করার সময় ছাত্রপ্রতি ১০০-১২০ পর্যন্ত গ্রহণ করে ও জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস থেকে প্রাপ্ত জন প্রতি ৫০ টাকা হারে প্রায় ৬০০ জন শিক্ষার্থীর মোট টাকা তিনি একাই আত্মসাৎ করেন।

৮। কলেজের পুরাতন টিন ও কাঠ নিজের ব্যবহারের জন্য বাড়ি নিয়ে যান।

৯। জিবির অনুমোদন ছাড়াই একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির সময় অতিরিক্ত টাকা এবং পাবলিক পরীক্ষার সময় অতিরিক্ত টাকা নিয়ে নিজে আত্মসাৎ করতেন।

১০। কলেজের অভ্যন্তরীণ যে সকল কমিটিতে অর্থ আছে সেগুলোতে তাঁর পছন্দের ব্যক্তিদের বারবার সদস্য করতেন।

১১। সরকার ঘোষিত ২০১৫ সালের ৮ম জাতীয় পেস্কেলের সকল সুযোগ সুবিধা সকল শিক্ষক-কর্মচারীদের বঞ্চিত করে তিনি একাই গ্রহণ করেছেন।

১২। ইংরেজি ও হিসাব বিজ্ঞানের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের কলেজ ক্যাম্পাসে প্রাইভেট পড়াতে না পারলেও ICT নিয়মিত ক্লাস সময়েও পড়াতে পারতেন।

১৩। CL ছুটির জন্য শিক্ষকরা গেলে ব্যক্তি বিশেষ ছুটি দিলেও অপছন্দের ব্যক্তিদের নানা ডকুমেন্ট দেখাতে বলা হতো।

১৪। কোনো কমিটি ছাড়াই বিভিন্ন জিনিস ক্রয় করে বল প্রয়োগের মাধ্যমে ভিন্ন মতের শিক্ষকদের দিয়ে বিলে স্বাক্ষর নিতেন। ১২/৮/২৪ তারিখে শিক্ষক মিলনায়তনে জনাব সজল কান্তি বলেছেন ২ কেজি মিষ্টি কিনে ৫ কেজির ভাউচার, ফুলের তোড়ার অতিরিক্ত মূল্য সংযোজন করতেন।

১৫। ভাউচারে ক্রয়কৃত পণ্যের পরিমান, দাম অতিরিক্ত হিসাবে দেখানো হতো।

১৬। ২০২১-২২, ২০২২-২৩ অর্থবছরে অনেক অধিক মূল্যের ভাউচার আছে। পুনঃ নিরীক্ষার দাবি জানাচ্ছি।

১৭। ২০২১ সালে পর থেকে ক্রমান্বয়ে ১১ জন প্রভাষক সহ, অধ্যাপক হিসাবে পদোন্নতি পেলেও অভ্যন্তরীণ সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত করেন।

১৮। প্রশ্নপত্র ছাপানো হতো তাঁর পছন্দের দোকান থেকে। নানা অনলাইন ভিত্তিক কাজও ঐ পছন্দের ব্যক্তি দিয়ে করতেন এবং অধিক পরিমাণে বিল করতেন।

১৯। কলেজের গভর্ণিং বডিতে TR প্রতিনিধি নির্বাচন না দিয়ে অধ্যক্ষ মহোদয়ের মনোনীত TR নিয়োগ দিতেন এবং

পরিচালনা পর্ষদের সভাতে কী কী বলতে হবে তা আগে থেকে অধ্যক্ষ শিখিয়ে দিতেন। স্বাধীনভাবে TR কিছুই বলতে পারতেন না।

২০। ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির সময় ব্যবস্থাপনা বাবদ ১৮০ টাকা, নবীন বরণ ফি ১৫০ টাকা করে মোট (১৮০+১৫০)*৩৫৪ = ১,১৬,৮২০/-টাকা সংগ্রহ হলেও ২৯১৬৪ টাকা অফিস ও কমিটিকে সম্মানী বাবদ প্রদান করে বাকি টাকা নিজে আত্মসাত করেন।

২১। কলেজের পশ্চিম পাশের ওয়াজেদ ভুইয়া বাড়ির কানাডা প্রবাসী জনাব বাচ্চু সাহেবের পরিবার থেকে লাইব্রেরিতে বই কেনার জন্য প্রায় ৫০,০০০ টাকা ব্যাংকে জমা না দিয়ে আত্মসাত করেন।

২২। চার তলা ভবনের তৃতীয় তলার সিড়ির রুম ও প্রশাসন ভবনে দ্বিতীয় তলায় প্রমোদাগার বানিয়ে যাবতীয় অনৈতিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ করতেন।

২৩। অপছন্দের ছাত্র/ছাত্রীদেরকে আওয়নাঘর নামক গোপন কক্ষে শারীরিক নির্যাতন করতেন।

 

# আচরণ গত খারাপ দিক :

১। কলেজে ক্যাম্পাসে ধূমপান করতেন।

২। ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকদের সামনে শিক্ষকদের কারণে অকারণে বিশ্রী ভাষায় বকাঝকা করতেন।

৩। প্রায়শ উনার অপছন্দের/ভিন্নমতের সমর্থকের অশ্রাব্য ভাষায় গালমন্দ/গালাগালি করতেন। যেমন-বেয়াদপ, জারজ সন্তান ইত্যাদি।

৪। বিভিন্ন জাতীয় দিবস উদযাপনের সময় মাইকে শিক্ষকদের পাকিস্তানের দোষর, প্রেতাত্মা, রাজাকার, স্বাধীনতার বিরুদ্ধ শক্তি বলে প্রচার করতেন।

৫। তাঁর আচরণ কর্কশ, বাজখাই, তিনি একজন প্রতিবন্ধি ও অসামাজিক ব্যক্তি।

সর্বোপরি তিনি একজন অযোগ্য প্রশাসক।

ট্যাগস :
Translate »

ফেনী সাউথ ইষ্ট ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষের দুর্নীতির শ্বেতপত্র।

আপডেট সময় : ১১:১৫:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৪

 

 

তমিজ উদ্দিন চৌধুরী,

স্টাফ রিপোর্টার,ফেনী।

 

১। অধ্যক্ষ এ কলেজের প্রতিষ্ঠাকালীন শিক্ষক। স্বৈরশাসকের অপরাজনৈতিক প্রভাব ও আর্থিক লেনদেনের মাধ্যমে ২০১৬ সালে অধ্যক্ষ পদ দখল করেন।

২। বেসরকারি শিক্ষক নীতিমালা অমান্য করে স্বৈরশাসকের জেলা আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা হিসাবে পদ দখল করেন।

৩। শিক্ষক পরিষদের মিটিং খুব কমই হতো। হলেও নিজে বেশি কথা বলে উদ্ধত্ব আচরণে সভা শেষ করতো।

৪। ২০২৪ সালে মার্চ মাসের অভ্যন্তরীণ বেতন বিল তৈরির সময় পূর্বের প্রদত্ত ২৫% হতে বিশেষভাতা সম্পূর্ণরূপে কর্তন করেন।

৫। নানা সময়ে অহেতুক নানা অযুহাতে শিক্ষক – কর্মচারীদেরকে কারণ দর্শানোর চিঠি দিত, বেতন কর্তন করতেন, চাকুরিচ্যুতের ভয় দেখাতেন।

৬। পাবলিক পরীক্ষায় ICT ব্যবহারিক পরীক্ষা জন প্রতি ৩০০ টাকা করে নিয়ে অধ্যক্ষ নিজেই সিংহ ভাগ গ্রহণ করতেন। ১২/৮/২৪ তারিখে কলেজ শিক্ষক মিলনায়তনে জনাব সজল কান্তি বলেছেন বিজ্ঞানের নানা বিষয়ে ব্যবহারিকের নাম দিয়ে ছাত্র জনপ্রতি ১০০০ টাকা সংগ্রহ করে সব টাকা তিনি আত্মসাৎ করেন।

৭। ইউনিক আইডি করার সময় ছাত্রপ্রতি ১০০-১২০ পর্যন্ত গ্রহণ করে ও জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস থেকে প্রাপ্ত জন প্রতি ৫০ টাকা হারে প্রায় ৬০০ জন শিক্ষার্থীর মোট টাকা তিনি একাই আত্মসাৎ করেন।

৮। কলেজের পুরাতন টিন ও কাঠ নিজের ব্যবহারের জন্য বাড়ি নিয়ে যান।

৯। জিবির অনুমোদন ছাড়াই একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির সময় অতিরিক্ত টাকা এবং পাবলিক পরীক্ষার সময় অতিরিক্ত টাকা নিয়ে নিজে আত্মসাৎ করতেন।

১০। কলেজের অভ্যন্তরীণ যে সকল কমিটিতে অর্থ আছে সেগুলোতে তাঁর পছন্দের ব্যক্তিদের বারবার সদস্য করতেন।

১১। সরকার ঘোষিত ২০১৫ সালের ৮ম জাতীয় পেস্কেলের সকল সুযোগ সুবিধা সকল শিক্ষক-কর্মচারীদের বঞ্চিত করে তিনি একাই গ্রহণ করেছেন।

১২। ইংরেজি ও হিসাব বিজ্ঞানের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের কলেজ ক্যাম্পাসে প্রাইভেট পড়াতে না পারলেও ICT নিয়মিত ক্লাস সময়েও পড়াতে পারতেন।

১৩। CL ছুটির জন্য শিক্ষকরা গেলে ব্যক্তি বিশেষ ছুটি দিলেও অপছন্দের ব্যক্তিদের নানা ডকুমেন্ট দেখাতে বলা হতো।

১৪। কোনো কমিটি ছাড়াই বিভিন্ন জিনিস ক্রয় করে বল প্রয়োগের মাধ্যমে ভিন্ন মতের শিক্ষকদের দিয়ে বিলে স্বাক্ষর নিতেন। ১২/৮/২৪ তারিখে শিক্ষক মিলনায়তনে জনাব সজল কান্তি বলেছেন ২ কেজি মিষ্টি কিনে ৫ কেজির ভাউচার, ফুলের তোড়ার অতিরিক্ত মূল্য সংযোজন করতেন।

১৫। ভাউচারে ক্রয়কৃত পণ্যের পরিমান, দাম অতিরিক্ত হিসাবে দেখানো হতো।

১৬। ২০২১-২২, ২০২২-২৩ অর্থবছরে অনেক অধিক মূল্যের ভাউচার আছে। পুনঃ নিরীক্ষার দাবি জানাচ্ছি।

১৭। ২০২১ সালে পর থেকে ক্রমান্বয়ে ১১ জন প্রভাষক সহ, অধ্যাপক হিসাবে পদোন্নতি পেলেও অভ্যন্তরীণ সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত করেন।

১৮। প্রশ্নপত্র ছাপানো হতো তাঁর পছন্দের দোকান থেকে। নানা অনলাইন ভিত্তিক কাজও ঐ পছন্দের ব্যক্তি দিয়ে করতেন এবং অধিক পরিমাণে বিল করতেন।

১৯। কলেজের গভর্ণিং বডিতে TR প্রতিনিধি নির্বাচন না দিয়ে অধ্যক্ষ মহোদয়ের মনোনীত TR নিয়োগ দিতেন এবং

পরিচালনা পর্ষদের সভাতে কী কী বলতে হবে তা আগে থেকে অধ্যক্ষ শিখিয়ে দিতেন। স্বাধীনভাবে TR কিছুই বলতে পারতেন না।

২০। ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির সময় ব্যবস্থাপনা বাবদ ১৮০ টাকা, নবীন বরণ ফি ১৫০ টাকা করে মোট (১৮০+১৫০)*৩৫৪ = ১,১৬,৮২০/-টাকা সংগ্রহ হলেও ২৯১৬৪ টাকা অফিস ও কমিটিকে সম্মানী বাবদ প্রদান করে বাকি টাকা নিজে আত্মসাত করেন।

২১। কলেজের পশ্চিম পাশের ওয়াজেদ ভুইয়া বাড়ির কানাডা প্রবাসী জনাব বাচ্চু সাহেবের পরিবার থেকে লাইব্রেরিতে বই কেনার জন্য প্রায় ৫০,০০০ টাকা ব্যাংকে জমা না দিয়ে আত্মসাত করেন।

২২। চার তলা ভবনের তৃতীয় তলার সিড়ির রুম ও প্রশাসন ভবনে দ্বিতীয় তলায় প্রমোদাগার বানিয়ে যাবতীয় অনৈতিক কার্যক্রম সম্পূর্ণ করতেন।

২৩। অপছন্দের ছাত্র/ছাত্রীদেরকে আওয়নাঘর নামক গোপন কক্ষে শারীরিক নির্যাতন করতেন।

 

# আচরণ গত খারাপ দিক :

১। কলেজে ক্যাম্পাসে ধূমপান করতেন।

২। ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকদের সামনে শিক্ষকদের কারণে অকারণে বিশ্রী ভাষায় বকাঝকা করতেন।

৩। প্রায়শ উনার অপছন্দের/ভিন্নমতের সমর্থকের অশ্রাব্য ভাষায় গালমন্দ/গালাগালি করতেন। যেমন-বেয়াদপ, জারজ সন্তান ইত্যাদি।

৪। বিভিন্ন জাতীয় দিবস উদযাপনের সময় মাইকে শিক্ষকদের পাকিস্তানের দোষর, প্রেতাত্মা, রাজাকার, স্বাধীনতার বিরুদ্ধ শক্তি বলে প্রচার করতেন।

৫। তাঁর আচরণ কর্কশ, বাজখাই, তিনি একজন প্রতিবন্ধি ও অসামাজিক ব্যক্তি।

সর্বোপরি তিনি একজন অযোগ্য প্রশাসক।