ঢাকা ০১:২০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo পল্টনে মহাসমাবেশ সফল করার লক্ষে গাজীপুরে প্রস্তুতি সভা। Logo ।।ভক্ত আশেকানদের জন্য উন্মুক্ত করা হলো ফটিকছড়ির বাবা ভান্ডারীর রওজা।। Logo কালিয়াকৈরে পবিত্র ঈদ-ই মিলাদুন্নবী পালিত Logo লক্ষীপুরের রায়পুরে প্রাক্তন ছাত্র ও বন্ধু মহলের উদ্যোগে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ ২ শতাধিক কৃষকের মাঝে ধানের চারা বিতরন Logo চট্টগ্রাম বোয়াল খালির হোরার বাগ গ্রামে জশনে জুলুসে ঈদে মিলাদুন্নী(সা:) মাহফিল সম্পন্ন Logo লালমোহনে রশিদ দিয়ে চাঁদাবাজি ৬ জন গ্রেফতার Logo নার্সদের নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে ত্রিশালে মানববন্ধন Logo গফরগাঁও য়ে শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের উদ্যোগে প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত। Logo লক্ষীপুরের রায়পুরে সরকারি খালে বাঁধ দিয়ে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি করে রেখেছে স্থানীয় প্রভাবশালীরা Logo বাগমারায় হয়রানিমূলক মামলা ও হুমকির প্রতিবাদে ভুক্তভোগীদের সংবাদ সম্মেলন 

ফুল কোর্ট সভা কী? কেন ফুল কোর্ট সভা ডাকা হয়?

তমিজ উদ্দিন চৌধুরী, স্টাফ রিপোর্টার,ফেনী।
  • আপডেট সময় : ০৯:৪৩:১২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ অগাস্ট ২০২৪ ৩৫ বার পড়া হয়েছে

 

তমিজ উদ্দিন চৌধুরী,

স্টাফ রিপোর্টার,ফেনী।

 

সুপ্রিম কোর্টকে বাংলাদেশের সংবিধানের রক্ষক এবং ব্যাখ্যাকারী বলা হয়। বিচার বিভাগের সর্বোচ্চ স্তর এই সুপ্রিম কোর্ট। আর প্রধান বিচারপতিই বিচার বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। দেশের সর্বোচ্চ এ আদালতে দুইটি বিভাগে বিচার কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এ দুটি বিভাগ হলো আপিল বিভাগ এবং হাইকোর্ট বিভাগ। এই দুই বিভাগের সকল বিচারপতির অংশগ্রহণে যে সভা অনুষ্ঠিত হয় তাকেই ‘ফুল কোর্ট’ সভা বলা বলা হয়।

 

বিচার বিভাগের প্রধান নির্বাহী হিসেবে এই সভা আহ্বানের এখতিয়ার প্রধান বিচারপতির। এতদিন বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের দুই বিভাগে মোট ৯০ জন বিচারপতি ছিলেন।

এর মধ্যে আপিল বিভাগে সাতজন এবং হাইকোর্ট বিভাগে ৮৩ জন বিচারকার্য পরিচালনা করতেন।

 

‘ফুল কোর্ট’ বৈঠকে বিচার বিভাগের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সবার সাথে আলোচনা করেন প্রধান বিচারপতি।

অনেক সময় জরুরি বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতেও এ সভা আহবান করা হয়ে থাকে।

 

তবে, শনিবার ডাকা ফুল কোর্ট সভার ভিন্ন উদ্দেশ্য ছিল বলে মনে করে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভে নেতৃত্ব দেয়া বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক তারিকুল ইসলাম বলেন, তাদের কাছে তথ্য ছিল যে অন্তর্বর্তী সরকারকে “সাংবিধানিক ভাবে অবৈধ ঘোষণা” করতেই ফুল কোর্ট সভা আহ্বান করা হয়েছিল। পরবর্তীতে ছাত্রদের আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন এই প্রধান বিচারপতি। অবশ্য এর আগে আরেক সমন্বয়ক যিনি বর্তমানে উপদেষ্টা, প্রধান বিচারপতি কে বিনা শর্তে পদত্যাগের আহবান জানিয়ে স্টাটাস দিয়েছিলেন।

ট্যাগস :
Translate »

ফুল কোর্ট সভা কী? কেন ফুল কোর্ট সভা ডাকা হয়?

আপডেট সময় : ০৯:৪৩:১২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ অগাস্ট ২০২৪

 

তমিজ উদ্দিন চৌধুরী,

স্টাফ রিপোর্টার,ফেনী।

 

সুপ্রিম কোর্টকে বাংলাদেশের সংবিধানের রক্ষক এবং ব্যাখ্যাকারী বলা হয়। বিচার বিভাগের সর্বোচ্চ স্তর এই সুপ্রিম কোর্ট। আর প্রধান বিচারপতিই বিচার বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। দেশের সর্বোচ্চ এ আদালতে দুইটি বিভাগে বিচার কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এ দুটি বিভাগ হলো আপিল বিভাগ এবং হাইকোর্ট বিভাগ। এই দুই বিভাগের সকল বিচারপতির অংশগ্রহণে যে সভা অনুষ্ঠিত হয় তাকেই ‘ফুল কোর্ট’ সভা বলা বলা হয়।

 

বিচার বিভাগের প্রধান নির্বাহী হিসেবে এই সভা আহ্বানের এখতিয়ার প্রধান বিচারপতির। এতদিন বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্টের দুই বিভাগে মোট ৯০ জন বিচারপতি ছিলেন।

এর মধ্যে আপিল বিভাগে সাতজন এবং হাইকোর্ট বিভাগে ৮৩ জন বিচারকার্য পরিচালনা করতেন।

 

‘ফুল কোর্ট’ বৈঠকে বিচার বিভাগের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সবার সাথে আলোচনা করেন প্রধান বিচারপতি।

অনেক সময় জরুরি বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতেও এ সভা আহবান করা হয়ে থাকে।

 

তবে, শনিবার ডাকা ফুল কোর্ট সভার ভিন্ন উদ্দেশ্য ছিল বলে মনে করে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভে নেতৃত্ব দেয়া বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক তারিকুল ইসলাম বলেন, তাদের কাছে তথ্য ছিল যে অন্তর্বর্তী সরকারকে “সাংবিধানিক ভাবে অবৈধ ঘোষণা” করতেই ফুল কোর্ট সভা আহ্বান করা হয়েছিল। পরবর্তীতে ছাত্রদের আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন এই প্রধান বিচারপতি। অবশ্য এর আগে আরেক সমন্বয়ক যিনি বর্তমানে উপদেষ্টা, প্রধান বিচারপতি কে বিনা শর্তে পদত্যাগের আহবান জানিয়ে স্টাটাস দিয়েছিলেন।