ঢাকা ০৬:৫৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Logo গাজীপুরে বিসিএস আনসার কর্মকর্তা ও রিক্রুট সিপাহিদের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত Logo ময়মনসিংহের ভালুকায় দলিল লেখক সমিতির সভাপতি-রাব্বানী ,সম্পাদক-আমির হোসেন। Logo ঢাকায় শিক্ষা ভবনে শিক্ষক লাঞ্ছনার প্রতিবাদে লক্ষীপুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন Logo ময়মনসিংহ টু ত্রিশাল অবৈধ সিএনজি অটোরিক্সার দাপট… Logo শ্রেণি পাঠদানে প্রাথমিক শিক্ষায় পাঠ পরিকল্পনার অপরিহার্যতা Logo বাগমারায় শাহ সিমেন্টের পক্ষ থেকে নির্মাণ সাথী প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত Logo প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক-অভিভাবক সম্পর্কের গুরুত্ব Logo শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে সমাবেশ প্রতিবাদ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত Logo হারিয়ে যাওয়া শিশু সাদিককে পাঠানো হচ্ছে রাজশাহী বেবী হোমে  Logo শ্রীমঙ্গলে ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে জমি দখল চেষ্টার অভিযোগ

আমাকে মনে রাখবেন, ভুলে যাবেন না: আবেগঘন বক্তব্যে তামিম ইকবাল

মোঃ হাসানুজ্জামান,সিনিয়র রিপোর্টার
  • আপডেট সময় : ০৬:৪৪:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ৫৭ বার পড়া হয়েছে


মোঃ হাসানুজ্জামান,সিনিয়র রিপোর্টার

দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড নানা বিতর্কের জন্ম দিয়ে আসছে। এবার সেই বিতর্ক চরমে পৌঁছেছে দেশ সেরা ওপেনার ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনের উজ্জ্বল তারকা তামিম ইস্যুতে। এবারের বিশ্বকাপ দলে সুযোগ দেয়া হয়নি তামিম ইকবালকে। বিভিন্ন বিতর্কিত বিষয়ের কড়া জবাব দিয়ে নিজের অবস্থান পরিস্কার করে এক ভিডিও বার্তায় নানাবিধ ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলেছেন তিনি। অভিযোগ বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) এক কর্তার বিরুদ্ধে। তবে সেই কর্তার নাম বলেননি তামিম।
তার বক্তব্য হুবহু তুলে ধরা হলো-
“শেষ কয়েকদিনে যা যা লেখা হয়েছে আর আসলে যা ঘটেছে, তা সম্পূর্ণ আলাদা। যা যা ঘটেছে, পুরো জিনিসটাই পরপর সবাইকে জানাই। কারণ যারা আমার এবং বাংলাদেশের ক্রিকেটের ভক্ত, তাদের এটা জানা উচিত। সবাই জানেন, আমি অবসর নিয়ে ফেলেছিলাম। তার কারণ ছিল। কিন্তু তারপর প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধে ফিরে আসি। পরের দুমাস আমি প্রচণ্ড পরিশ্রম করি নিজেকে ফিট করার জন্য। আমি নিশ্চিত, ফিজিও থেকে শুরু করে বাকি যারা এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, সবাই একমত হবেন, এমন কোনো সেশন বা এক্সারসাইজ ছিল না, যেটা তারা চেয়েছেন কিন্তু আমি করিনি।
ম্যাচের দিন এগিয়ে এলো। কিন্তু মানসিকভাবে আমি খুব একটা খুশি ছিলাম না। আসলে এটা সহজ না। যাই হোক, প্রথম ম্যাচে ৩০-৩৫ ওভার ফিল্ডিং করলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত ব্যাটিংয়ের সুযোগ পাইনি।
পরের ম্যাচে ব্যাটিংয়ের সুযোগ এলো। আমার জন্য যেটা সব থেকে বেশি দরকার ছিল, সেটা হলো দলের জয়। কিন্তু ওই ম্যাচে আমরা হেরে গেলাম। তবে ওই সময় আমার কিছুটা রান করারও দরকার ছিল।
বোঝার ছিল, ব্যাটিংটা কেমন হচ্ছে। যেভাবে ব্যাটিং করেছি তাতে খুশি ছিলাম। মাত্র ৪৪ রান করলেও আমি বিশ্বাসী ছিলাম বড় কিছুর জন্য। ওই ম্যাচের পর মানসিক দিক দিয়ে খুব খুশি ছিলাম। তার আগের চার-পাঁচ মাসে যা হয়েছিল, তখন আর সেগুলো মাথায় ছিল না সেভাবে। আবার খেলার জন্য মুখিয়ে ছিলাম। বিশ্বকাপ খেলতে মুখিয়ে ছিলাম।
এতদিন পর যখন খেলতে নেমেছি, চোট থেকে সেরে উঠেছি, স্বাভাবিকভাবেই ব্যথা, অস্বস্তি থাকবেই। প্রথম ম্যাচের পরও ব্যথা অনুভব করেছি। যখন খেলা শেষ হলো, ফিজিওকে বললাম যে, আমি কেমন বোধ করছি। ঠিক ওই মুহূর্তে তিনজন নির্বাচক আমাদের ড্রেসিংরুমে আসেন। এখানে একটা ব্যাপার পরিষ্কার করে বলে দিতে চাই, আমি কখনো কাউকে বলিনি যে, বিশ্বকাপে পাঁচটা ম্যাচের বেশি খেলতে পারব না। আমি নিশ্চিত, গতকাল নান্নু ভাইও (বাংলাদেশের প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন) এটা পরিষ্কার করে দিয়েছেন। আমি জানি না এটা সংবাদমাধ্যমে কীভাবে খাওয়ানো হয়েছে, কে করেছে।
এটা মিথ্যা কথা, ভুল কথা। আমি নির্বাচকদের যেটা বলেছিলাম সেটা হলো, আমার শরীর এখন এরকমই থাকবে। মাঝে মাঝে ব্যথা থাকবে। ফলে দল যখন নির্বাচন করবেন, এটা মাথায় রেখে করবেন। কখনো কোথাও বলা হয়নি যে, পাঁচ ম্যাচ বা দুই ম্যাচ চোটের জন্য খেলতে পারব না। হ্যাঁ, আমার শরীরে ব্যথা ছিল, এটা অস্বীকার করছি না। কিন্তু আমার চোট রয়েছে, এটা কখনো বলা যাবে না।
যাই হোক, তার দু-একদিন পর আমাকে বোর্ডের উপর মহল থেকে একজন ফোন করলেন। উনি আমাদের ক্রিকেটে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত। আমাকে হঠাৎ ফোন করে উনি বললেন, ‘তুমি তো বিশ্বকাপে যাবা। তোমাকে তো ম্যানেজ করে খেলতে হবে। তুমি এক কাজ করো, আফগানিস্তানের সঙ্গে প্রথম ম্যাচটা খেলো না।’ আমি বললাম, ‘এখনো তো ১২-১৩ দিন বাকি। আমি তো এর মধ্যে ভালো কন্ডিশনে পৌঁছে যেতে পারি। তাই এখনই কী করে বলছেন যে, প্রথম ম্যাচে খেলব না?’ উনি তখন বললেন, ‘আচ্ছা তুমি যদি খেলো, তাহলে তোমাকে নিয়ে আমাদের একটা পরিকল্পনা রয়েছে। তোমাকে নিচের দিকে ব্যাট করাব।’
বলা হচ্ছে, আমি পাঁচটা ম্যাচ খেলতে চেয়েছি। এমন কোনো কথাই হয়নি। সেদিন সিলেক্টর, ফিজিও, ট্রেনার সবাই ছিলেন। তখন খুব খারাপ তিন-চার মাস কাটিয়ে আমি সবে ক্রিকেটে ফিরেছিলাম। আমার জন্য খুব কঠিন ছিল ওই তিন-চার মাস। গোটা ব্যাপারটাই যদি আমাকে অন্যভাবে বলা হতো তাহলে হয়তো বিষয়টা মেনে নিতাম। কিন্তু হঠাৎ করে কেউ যদি ফোন করে বলেন, খেলানো হবে না বা খেলালেও নিচে ব্যাটিং করাবে, জানি না এটা কতটা ঠিক। ঠিক এটাই হয়েছিল। এরচেয়ে বেশি কিছু আমার বলার নেই।
আশা করব, যে ১৫ জন বিশ্বকাপে যাচ্ছে, তারা বাংলাদেশের জন্য সাফল্য নিয়ে আসবে। একবার-দুবার ভুল বোঝাবুঝি হতে পারে। কিন্তু একজনের সঙ্গে তিন-চার মাসে যদি সাত-আটবার এ রকম হয়, বুঝতে হবে সেটা ইচ্ছাকৃত।
এছাড়াও সার্বিক বিষয়ে তামিম বিশদ ব্যাখ্যা করেন।
তবে দলে না থাকলেও যারা বিশ্বকাপে গিয়েছেন তাদেরকে শুভকামনা জানাতে ভুলেননি এই ওপেনার। তামিম বলেন, ‘আমি উইশ করব যে ১৫ জন বিশ্বকাপে গিয়েছে, তারা যতটুকু সম্ভব বাংলাদেশের জন্য সাকসেস নিয়ে আসবে।’
ভিডিওর শেষে এক আবেগঘন বার্তা দেন তামিম। ভক্তদের অনুরোধ করেন যেন তাকে সবাই মনে রাখেন। তিনি আবেগঘন কন্ঠে বলেন,
“আর একটা কথা, আমাকে সবাই মনে রাখবেন। ভুলে যাবেন না।”

ট্যাগস :
Translate »

আমাকে মনে রাখবেন, ভুলে যাবেন না: আবেগঘন বক্তব্যে তামিম ইকবাল

আপডেট সময় : ০৬:৪৪:০২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩


মোঃ হাসানুজ্জামান,সিনিয়র রিপোর্টার

দীর্ঘদিন ধরেই বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড নানা বিতর্কের জন্ম দিয়ে আসছে। এবার সেই বিতর্ক চরমে পৌঁছেছে দেশ সেরা ওপেনার ও আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনের উজ্জ্বল তারকা তামিম ইস্যুতে। এবারের বিশ্বকাপ দলে সুযোগ দেয়া হয়নি তামিম ইকবালকে। বিভিন্ন বিতর্কিত বিষয়ের কড়া জবাব দিয়ে নিজের অবস্থান পরিস্কার করে এক ভিডিও বার্তায় নানাবিধ ষড়যন্ত্রের অভিযোগ তুলেছেন তিনি। অভিযোগ বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) এক কর্তার বিরুদ্ধে। তবে সেই কর্তার নাম বলেননি তামিম।
তার বক্তব্য হুবহু তুলে ধরা হলো-
“শেষ কয়েকদিনে যা যা লেখা হয়েছে আর আসলে যা ঘটেছে, তা সম্পূর্ণ আলাদা। যা যা ঘটেছে, পুরো জিনিসটাই পরপর সবাইকে জানাই। কারণ যারা আমার এবং বাংলাদেশের ক্রিকেটের ভক্ত, তাদের এটা জানা উচিত। সবাই জানেন, আমি অবসর নিয়ে ফেলেছিলাম। তার কারণ ছিল। কিন্তু তারপর প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধে ফিরে আসি। পরের দুমাস আমি প্রচণ্ড পরিশ্রম করি নিজেকে ফিট করার জন্য। আমি নিশ্চিত, ফিজিও থেকে শুরু করে বাকি যারা এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, সবাই একমত হবেন, এমন কোনো সেশন বা এক্সারসাইজ ছিল না, যেটা তারা চেয়েছেন কিন্তু আমি করিনি।
ম্যাচের দিন এগিয়ে এলো। কিন্তু মানসিকভাবে আমি খুব একটা খুশি ছিলাম না। আসলে এটা সহজ না। যাই হোক, প্রথম ম্যাচে ৩০-৩৫ ওভার ফিল্ডিং করলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত ব্যাটিংয়ের সুযোগ পাইনি।
পরের ম্যাচে ব্যাটিংয়ের সুযোগ এলো। আমার জন্য যেটা সব থেকে বেশি দরকার ছিল, সেটা হলো দলের জয়। কিন্তু ওই ম্যাচে আমরা হেরে গেলাম। তবে ওই সময় আমার কিছুটা রান করারও দরকার ছিল।
বোঝার ছিল, ব্যাটিংটা কেমন হচ্ছে। যেভাবে ব্যাটিং করেছি তাতে খুশি ছিলাম। মাত্র ৪৪ রান করলেও আমি বিশ্বাসী ছিলাম বড় কিছুর জন্য। ওই ম্যাচের পর মানসিক দিক দিয়ে খুব খুশি ছিলাম। তার আগের চার-পাঁচ মাসে যা হয়েছিল, তখন আর সেগুলো মাথায় ছিল না সেভাবে। আবার খেলার জন্য মুখিয়ে ছিলাম। বিশ্বকাপ খেলতে মুখিয়ে ছিলাম।
এতদিন পর যখন খেলতে নেমেছি, চোট থেকে সেরে উঠেছি, স্বাভাবিকভাবেই ব্যথা, অস্বস্তি থাকবেই। প্রথম ম্যাচের পরও ব্যথা অনুভব করেছি। যখন খেলা শেষ হলো, ফিজিওকে বললাম যে, আমি কেমন বোধ করছি। ঠিক ওই মুহূর্তে তিনজন নির্বাচক আমাদের ড্রেসিংরুমে আসেন। এখানে একটা ব্যাপার পরিষ্কার করে বলে দিতে চাই, আমি কখনো কাউকে বলিনি যে, বিশ্বকাপে পাঁচটা ম্যাচের বেশি খেলতে পারব না। আমি নিশ্চিত, গতকাল নান্নু ভাইও (বাংলাদেশের প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন) এটা পরিষ্কার করে দিয়েছেন। আমি জানি না এটা সংবাদমাধ্যমে কীভাবে খাওয়ানো হয়েছে, কে করেছে।
এটা মিথ্যা কথা, ভুল কথা। আমি নির্বাচকদের যেটা বলেছিলাম সেটা হলো, আমার শরীর এখন এরকমই থাকবে। মাঝে মাঝে ব্যথা থাকবে। ফলে দল যখন নির্বাচন করবেন, এটা মাথায় রেখে করবেন। কখনো কোথাও বলা হয়নি যে, পাঁচ ম্যাচ বা দুই ম্যাচ চোটের জন্য খেলতে পারব না। হ্যাঁ, আমার শরীরে ব্যথা ছিল, এটা অস্বীকার করছি না। কিন্তু আমার চোট রয়েছে, এটা কখনো বলা যাবে না।
যাই হোক, তার দু-একদিন পর আমাকে বোর্ডের উপর মহল থেকে একজন ফোন করলেন। উনি আমাদের ক্রিকেটে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত। আমাকে হঠাৎ ফোন করে উনি বললেন, ‘তুমি তো বিশ্বকাপে যাবা। তোমাকে তো ম্যানেজ করে খেলতে হবে। তুমি এক কাজ করো, আফগানিস্তানের সঙ্গে প্রথম ম্যাচটা খেলো না।’ আমি বললাম, ‘এখনো তো ১২-১৩ দিন বাকি। আমি তো এর মধ্যে ভালো কন্ডিশনে পৌঁছে যেতে পারি। তাই এখনই কী করে বলছেন যে, প্রথম ম্যাচে খেলব না?’ উনি তখন বললেন, ‘আচ্ছা তুমি যদি খেলো, তাহলে তোমাকে নিয়ে আমাদের একটা পরিকল্পনা রয়েছে। তোমাকে নিচের দিকে ব্যাট করাব।’
বলা হচ্ছে, আমি পাঁচটা ম্যাচ খেলতে চেয়েছি। এমন কোনো কথাই হয়নি। সেদিন সিলেক্টর, ফিজিও, ট্রেনার সবাই ছিলেন। তখন খুব খারাপ তিন-চার মাস কাটিয়ে আমি সবে ক্রিকেটে ফিরেছিলাম। আমার জন্য খুব কঠিন ছিল ওই তিন-চার মাস। গোটা ব্যাপারটাই যদি আমাকে অন্যভাবে বলা হতো তাহলে হয়তো বিষয়টা মেনে নিতাম। কিন্তু হঠাৎ করে কেউ যদি ফোন করে বলেন, খেলানো হবে না বা খেলালেও নিচে ব্যাটিং করাবে, জানি না এটা কতটা ঠিক। ঠিক এটাই হয়েছিল। এরচেয়ে বেশি কিছু আমার বলার নেই।
আশা করব, যে ১৫ জন বিশ্বকাপে যাচ্ছে, তারা বাংলাদেশের জন্য সাফল্য নিয়ে আসবে। একবার-দুবার ভুল বোঝাবুঝি হতে পারে। কিন্তু একজনের সঙ্গে তিন-চার মাসে যদি সাত-আটবার এ রকম হয়, বুঝতে হবে সেটা ইচ্ছাকৃত।
এছাড়াও সার্বিক বিষয়ে তামিম বিশদ ব্যাখ্যা করেন।
তবে দলে না থাকলেও যারা বিশ্বকাপে গিয়েছেন তাদেরকে শুভকামনা জানাতে ভুলেননি এই ওপেনার। তামিম বলেন, ‘আমি উইশ করব যে ১৫ জন বিশ্বকাপে গিয়েছে, তারা যতটুকু সম্ভব বাংলাদেশের জন্য সাকসেস নিয়ে আসবে।’
ভিডিওর শেষে এক আবেগঘন বার্তা দেন তামিম। ভক্তদের অনুরোধ করেন যেন তাকে সবাই মনে রাখেন। তিনি আবেগঘন কন্ঠে বলেন,
“আর একটা কথা, আমাকে সবাই মনে রাখবেন। ভুলে যাবেন না।”